পদকপ্রাপ্ত কারুশিল্পী
মৃৎশিল্পের শখের হাঁড়িতে
শ্রী সুশান্ত কুমার পাল
শ্রী সুশান্ত কুমার পাল, মাতার নাম : মৃত. সুধা রানী পাল, পিতার নাম : মৃত. ভোলানাথ পাল, ঠিকানা : গ্রাম : বসন্তপুর, ডাকঘর : বাগধানী, উপজেলা : পবা, জেলা : রাজশাহী। জন্মতারিখ : ২৪/০৯/১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : স্বাক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন। মোবাইল নং : ০১৭২৬৩৬২৬৩৪। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৮ জন।শিশুকাল থেকেই তিনি মৃৎশিল্পের কাজ শেখা শুরু করেন। বংশানুক্রমে প্রায় ৫২ বছর তিনি মৃৎশিল্পের শখের হাড়ি মাধ্যমে নিরন্তর কাজ করে আসছেন। তিনি বাংলা একাডেমি, বিসিক, জাতীয় জাদুঘর , চারুকলা অনুষদ, চ্যানেল আই,সোনারগাঁও জাদুঘর প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের মেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। তিনি শ্রেষ্ঠ কারুশিল্পী পদক বিসিক ২০০০, কারিকা ২০০৫ এবং বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে ২০১০ সালে শখের হাঁড়ি শিল্পে , কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদকসহ ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ পেয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের শখের হাঁড়ি শিল্পের স্বনামধন্য, প্রতিষ্ঠিত প্রথিতযশা শিল্পী। শখের হাঁড়ি মাধ্যমে তিনি একজন কিংবদন্তি শিল্পী হিসেবে সমাদৃত।
কারুশিল্পী পদক ২০১০
নকশি কাঁথা শিল্পে
মিসেস হোসনে আরা বেগম
হোসনে আরা বেগম, মাতার নাম : তৈয়মুন নেছা, স্বামীর নাম : মো: কাহার উদ্দিন, ঠিকানা : গ্রাম : গোয়ালদি, ডাকঘর : আমিনপুর, উপজেলা : সোনারগাঁ, জেলা : নারায়ণগঞ্জ। জন্মতারিখ : ০৪/০১/১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৫ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৯৩৩৮৭৭৮২৫। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৫ জন।১৮ বছর বয়স থেকে তিনি নকশিকাঁথা কারুশিল্প মাধ্যমে কাজ শুরু করেন। তিনি সোনারগাঁও জাদুঘর, বিসিক, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, চ্যানেল আই এবং চারুকলা অনুষদের মেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। দীর্ঘ ২৫ বছরের নিরন্তর কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ ২০১০ খ্রিস্টাব্দে নকশিকাঁথা শিল্পে, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদকসহ ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন। তিনি বর্তমানে নকশিকাঁথা শিল্পের একজন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী।
কারুশিল্পী পদক ২০১০
কাঠের চিত্রিত হাতি ঘোড়া পুতুল শিল্পে
শ্রী আশুতোষ চন্দ্র সূত্রধর
আশুতোষ চন্দ্র সূত্রধর, মাতার নাম : সুচিত্রা রানী সুত্রধর, পিতার নাম : মৃত. নরেন্দ্র চন্দ্র সূত্রধর, ঠিকানা : গ্রাম : রঘুভাঙ্গা, ডাকঘর : সোনারগাঁও, উপজেলা : সোনারগাঁ, জেলা : নারায়ণগঞ্জ। জন্মতারিখ : ০৭/০৮/১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৫ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৭২০৯৮৬৫৩৬। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৭ জন।তিনি শিশুকাল থেকেই তার বাবার সাথে দারুশিল্পের তথা কাঠের চিত্রিত হাতি, ঘোড়া, মমী পুতুল তৈরির কাজ শুরু করেন। তিনি বংশ পরম্পরাগত ভাবে একাজ করে আসছেন। তিনি সোনারগাঁও জাদুঘর, বিসিক, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, চ্যানেল আই এবং চারুকলা অনুষদের মেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। তিনি বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে ২০১০ সালে দারুশিল্পের উপর, কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ পেয়েছেন। এছাড়া বিসিক থেকে “কারুগৌরব” এবং “কারিকা” সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে পুরষ্কার পেয়েছেন। তার বয়স ৫৫ বছর। তিনি সোনারগাঁয়ের তৈরি চিত্রিত হাতি-ঘোড়া, মমী পুতুলের একজন স্বনামধন্য শিল্পী।
কারুশিল্পী পদক ২০১০
শতরঞ্জি কারুশিল্পে
জনাব মো. রমজান আলী
মো: রমজান আলী, মাতার নাম : মৃত. করিমন নেছা, পিতার নাম : মৃত. মফিজ উদ্দিন, ঠিকানা : গ্রাম : নিসবেতগঞ্জ, ডাকঘর : রংপুর সদর, উপজেলা : রংপুর সদর, জেলা : রংপুর। জন্মতারিখ : ১৪/০৭/১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : স্বশিক্ষিত। মোবাইল নং : ০১৭২৬৩৬২৭৭৭। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৬ জন।তিনি শিশুকাল থেকেই শতরঞ্জি কারুশিল্পের কাজ শুরু করেন। তিনি বংশ পরম্পরাগত ভাবে শতরঞ্জি শিল্প তৈরি করে আসছেন। আসছেন। তিনি সোনারগাঁও জাদুঘর, বিসিক, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, চ্যানেল আই এবং চারুকলা অনুষদের মেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। তিনি বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৫ সালে শতরঞ্জি শিল্পে, কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদকসহ ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন। তিনি শতরঞ্জি শিল্পের একজন স্বনামধন্য শিল্পী।
কারুশিল্পী পদক ২০১৫
বাঁশ-বেত কারুশিল্পে
জনাব মো. শাহাজাহান মিয়া
মো: শাহাজাহান মিয়া, মাতার নাম : মোসা: জয়তোন নেছা, পিতার নাম : মো: সেফাতুল্লাহ মিয়া,ঠিকানা : গ্রাম : বর্ণী, ডাকঘর : দেলদুয়ার, উপজেলা : দেলদুয়ার, জেলা : টাঙ্গাইল। জন্মতারিখ/বয়স : ৫৮ বছর। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৮ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৭২৩৯১৫১১৫। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৬ জন।তিনি শিশুকাল থেকেই বাঁশবেত কারুশিল্পের কাজ শুরু করেন। তিনি বাঁশের শোপিস, ট্রে, কলমদানি, ল্যাম্প স্ট্যান্ড, ডালা, কুলা, মাথাল এবং আকর্ষণীয় কারুপণ্য সামগ্রী তৈরি করে আড়ং এ সরবরাহ করে আসছেন।তিনি বংশ পরম্পরাগত ভাবে এ শিল্পের একজন স্বনামধন্য শিল্পী। তিনি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত সব মেলায় কর্মরত কারুশিল্পী হিসেবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। তিনি বিসিকের কারুগৌরব পুরষ্কার পেয়েছেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৫ সালে বাঁশবেত শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক , ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন। তিনি বাঁশবেত শিল্পের একজন স্বনামধন্য শিল্পী।
কারুশিল্পী পদক ২০১৫
শীতল পাটি শিল্পে
শ্রীমতি সবিতা রানী মোদী
সবিতা রানী মোদী, মাতার নাম : সাধনা রানী দে, পিতার নাম : আনন্দ চন্দ্র দে, ঠিকানা : গ্রাম : পাইকপাড়া, পাটিরপাড়া, ডাকঘর : পাইকপাড়া, উপজেলা : পাইকপাড়া, জেলা : মুন্সিগঞ্জ। জন্মতারিখ : ১০/০৯/১৯৮২ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৮ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৯৫৩৫০২৫৬৮। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৪ জন।১০ বছর বয়স থেকে তিনি শীতলপাটি বুননের কাজ শুরু করেন। তিনি বংশ পরম্পরাগত ভাবে শীতলপাটি তৈরির কাজ করে আসছেন। তিনি বিসিকের মেলা এবং সোনারগাঁও জাদুঘরের মেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। শীতলপাটি শিল্পে দীর্ঘ ২৫ বছর নিরন্তর কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে শীতলপাটি শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক , ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন। তিনি শীতলপাটি শিল্পের একজন স্বনামধন্য শিল্পী।
কারুশিল্পী পদক ২০১৬
সরাচিত্র শিল্পে
শ্রী সুধন্য চন্দ্র দাস
সুধন্য চন্দ্র দাস, মাতার নাম : রামধ্বনি দাস, পিতার নাম : সাধন চন্দ্র দাস। ঠিকানা : গ্রাম : ১ নং বাবুরাইল, মোবারকশাহ রোড, বৌবাজার, ডাকঘর : নারায়ণগঞ্জ সদর, উপজেলা : নারায়ণগঞ্জ সদর, জেলা: নারায়ণগঞ্জ। জন্মতারিখ : ০১/১২/১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৫ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৯২৬৫৮৪৮৯৪। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৪ জন।সরাচিত্রের কাজ তার মূল পেশা। ২৫ বছর বয়স থেকে তিনি সরাচিত্র কারুশিল্পে কাজ করে আসছেন। তিনি সোনারগাঁও জাদুঘরের মেলায় অংশগ্রহণ করেন। একান্ত নিবেদিত ভাবে ৪৫ বছর নিরন্তর কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি ২০১৬ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে সরাচিত্র শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন। তিনি সরাচিত্র শিল্পের একজন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠিত শিল্পী।
কারুশিল্পী পদক ২০১৬
তামা-কাঁসা-পিতল শিল্পে
জনাব মো. মানিক সরকার
মো: মানিক সরকার, মাতার নাম : মৃত.আয়শা খাতুন, পিতার নাম : মৃত. ছাদির আহমেদ। ঠিকানা : গ্রাম : বল্লভদী, ডাকঘর : জাহাপুর, উপজেলা : মুরাদনগর, জেলা : কুমিল্লা। জন্মতারিখ : ১০/০১/১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৮ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৭১৬২০৩৩১৩। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৪ জন।তিনি ১০ বছর বয়স থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে তামা-কাঁসা-পিতল শিল্পের কাজ শুরু করেন। তিনি সোনারগাঁও জাদুঘর, বিসিক, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, চ্যানেল আই এবং চারুকলা অনুষদের মেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। প্রায় ৪০ বছর তামা-কাঁসা-পিতল শিল্পে নিরন্তর কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি ২০১৬ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে তামা-কাঁসা-পিতল শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন। তিনি তামা-কাঁসা-পিতল শিল্পের একজন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠিত শিল্পী।
কারুশিল্পী পদক ২০১৬
পাটের শিকা কারুশিল্পে
মিসেস সুফিয়া আক্তার
সুফিয়া আক্তার, মাতার নাম : রমিজা বেগম, স্বামীর নাম : মো: নূর উদ্দিন। ঠিকানা : গ্রাম : ১৭৫ তেজকুনিপাড়া,ঢাকা । জেলা : ঢাকা। জন্মতারিখ : ১৬/০৫/১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৮ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৭৯৫৮০৩৩৭৯। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ১১ জন।তিনি ১৯৭৪ সাল থেকে পাটের শিকা কারুশিল্পের কাজ শুরু করেন। প্রথম শখের বসে এবং পরে পেশা হিসেবে শিকা কারুশিল্পের কাজে মনোনিবেশ করেন। নিরন্তর কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি ২০১৬ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে পাটের শিকা শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন। তিনি পাটের শিকা শিল্পের একজন স্বনামধন্য শিল্পী ।
কারুশিল্পী পদক ২০১৬
শোলা কারুশিল্পে
শ্রী শংকর মালাকার
শ্রী শংকর মালাকার , মাতা : ভবানী মালাকার, পিতার নাম : মৃত. রাধা বল্লভ মালাকার , ঠিকানা : গ্রাম : শতপাড়া, ডাকঘর : হাজরাহাটি, উপজেলা : শালিখা, জেলা : মাগুরা। জন্মতারিখ : ০৫/০৪/১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ১০ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৯৩৯৪০৬১৫৫ । পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৫ জন ।ছোটবেলা থেকে তিনি শোলার কারুশিল্পের কাজ শেখা শুরু করেন। বংশানুক্রমে তিনি প্রায় ৭০ বছর শোলার বাহারি কারুপণ্য তৈরি করে আসছেন। তিনি বাবা-মায়ের নিকট থেকে শোলার কাজ শেখা শুরু করেন। তিনি শোলার মালা, বিয়ের সামগ্রী, পাখি, হাতপাখা, ফুল, টোপর, টায়েরা তৈরি করেন। তিনি সোনারগাঁও জাদুঘর, বিসিক, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, চ্যানেল আই এবং চারুকলা অনুষদের মেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। তাঁর দীর্ঘ জীবনের কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি ২০১৭ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে শোলা শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন। তিনি শোলাশিল্পের একজন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠিত শিল্পী।
কারুশিল্পী পদক ২০১৭
জামদানি শিল্পে
জনাব মো: শাহ আলম মিয়া
মো: শাহ আলম মিয়া, মাতা : মোছা: সেতারা বেগম, পিতা : মো. ফজলুল হক মিয়া, ঠিকানা : গ্রাম: কাজিপাড়া, ২২ ভারগাঁও, ডাকঘর: বরাববাজার ১৪১১, উপজেলা : সোনারগাঁও, জেলা : নারায়ণগঞ্জ। জন্মতারিখ : ২৫/০৫/ ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৮ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৭১৪২১৮০৬১। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ১২জন ।তিনি পিতার নিকট থেকে জামদানি শাড়ি বুননের কাজ শুরু করেন । জামদানি বুনন তাঁদের পারিবারিক পেশা ।তাঁর কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি ২০১৭ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে জামদানি শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন।
কারুশিল্পী পদক ২০১৭
মৃৎশিল্প টেপাপুতুল শিল্পে
শ্রী বিশ্বনাথ পাল
শ্রী বিশ্বনাথ পাল , মাতা : বিন্দুরানী পাল, পিতা : উপেন্দ্রনাথ পাল, ঠিকানা : গ্রাম : জামালপুর পালপাড়া, ডাকঘর : দাদরা যন্ত্রীগ্রাম, উপজেলা : জয়পুরহাট, জেলা : জয়পুরহাট। জন্মতারিখ : ০১/০৬/ ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৮ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৭৩১৩৫৪৮৮৭। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ৫জন ।বাল্যকাল থেকে তিনি মৃৎশিল্পের কাজ শুরু করেন। বংশানুক্রমে তিনি প্রায় ২৩ বছর টেপাপুতুল শিল্পের কাজ করে আসছেন। জাতীয় কারুশিল্প পরিষদের সহায়তায় ঢাকায় জাতীয় জাদুঘরে টেপাপুতুল শিল্পী হিসেবে প্রর্দশনীতে অংশগ্রহণ করেন। তাঁর দীর্ঘ জীবনের কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি ২০১৭ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে টেপাপুতুল শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন।
কারুশিল্পী পদক ২০১৭
নকশি হাতপাখা কারুশিল্পে
শ্রীমতি সুচিত্রা রানী (মরণোত্তর)
শ্রীমতি সুচিত্রা রানী, মাতা : মৃত. কাদুমান সূত্রধর, পিতা : ওমেশ সূত্রধর, ঠিকানা : গ্রাম : বাড়িরঘুভাঙ্গা, ডাকঘর : সোনারগাঁও, উপজেলা : সোনারগাঁ, জেলা : নারায়ণগঞ্জ। জন্মতারিখ : ০৫/০৯/ ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ। মৃত্যুতারিখ : ২৬/১১/২০১৮ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৫ম শ্রেণি। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৪ জন ।তিনি ছোটবেলা থেকেই হাতপাখা কারুশিল্পের কাজ শুরু করেন। তিনি তাঁর মা এবং বড় বোনের কাছে নকশি হাত পাখা কারুশিল্পের দীক্ষা নেন। এরপর নিজের মননশীলতায় নকশি কাপড়ের হাতপাখা কারুশিল্পে প্রসিদ্ধি লাভ করেন। তিনি সোনারগাঁও জাদুঘর, বিসিক, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, চ্যানেল আই এবং চারুকলা অনুষদের মেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর দীর্ঘ ৭০ বছরের কর্মময় জীবনে বিশেষ করে নকশি হাতপাখা কারুশিল্পের কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তাঁকে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে হাতপাখাকারুশিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক (মরণোত্তর), ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ প্রদান করা হয়।
কারুশিল্পী পদক ২০১৮
কাগজের মুখোশ শিল্পে
শ্রী সুবোধ কুমার পাল
শ্রী সুবোধ কুমার পাল, মাতা : অষ্টমী বালা পাল, পিতা : শিশির চন্দ্র পাল, ঠিকানা : গ্রাম : বসন্তপুর, ডাকঘর : বাগধানী, উপজেলা : পবা, জেলা : রাজশাহী। জন্মতারিখ : ০৫/০৫/ ১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৮ম শ্রেণি। মোবাইল নং : ০১৯৩৬৯৪২১৩০। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ০৪ জন ।বাল্যকাল থেকে তিনি মৃৎশিল্পের কাজ শুরু করেন। বংশানুক্রমে তিনি প্রায় ৩২ বছর টেপাপুতুল ও মুখোশ শিল্প মাধ্যমে কাজ করে আসছেন। তাঁর দীর্ঘ জীবনের কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি ২০১৮ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে মুখোশ শিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন।
কারুশিল্পী পদক ২০১৮
ক্ষুদ্র-নৃ-গোষ্ঠির বয়ন শিল্পে
থুই চাং ম্রা খেয়াং
থুই চাং ম্রা খেয়াং, মাতা : অংবাই খেয়াং, স্বামীর নাম : থইহলা প্রং খেয়াং, ঠিকানা : কাউছরাপাড়া, ডাকঘর : পূর্ব ধোপাছরি, উপজেলা : চন্দনাইশ, জেলা : চট্রগ্রাম।তাঁর দীর্ঘ জীবনের কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তাঁকে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ২০১৮ সালে ক্ষুদ্র-নৃ-গোষ্ঠীর বয়নশিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক, ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ লাভ করেন।
কারুশিল্পী পদক ২০১৮
তালপাতা হাতপাখা কারুশিল্পে
জনাব আবুল কালাম (মরণোত্তর)
মো: আবুল কালাম, মাতা : মৃত. সাহেব জান, পিতা : দানু মিয়া , ঠিকানা : গ্রাম : দক্ষিণ জোয়ারা, ডাকঘর : পূর্ব জোয়ারা , উপজেলা : চন্দনাইশ, জেলা : চট্রগ্রাম। জন্মতারিখ : ২২/০৫/ ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দ। মৃত্যুতারিখ : ১১/১১/২০১৭ খ্রিস্টাব্দ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : ৮ম শ্রেণি। পরিবারের সদস্য সংখ্যা : ১১ জন ।তিনি ছোটবেলা থেকেই হাতপাখা কারুশিল্পের কাজ শুরু করেন। তিনি তাঁর মা এবং বাবার কাছে নকশি হাত পাখা কারুশিল্পের দীক্ষা নেন। এরপর নিজের মননশীলতায় তালপাতার হাতপাখা কারুশিল্পে প্রসিদ্ধি লাভ করেন। তিনি সোনারগাঁও জাদুঘর, বিসিক, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, চ্যানেল আই এর মেলায় অংশ গ্রহণ করেছিলেন। তাঁর দীর্ঘ ৫০ বছরের কর্মময় জীবনে বিশেষ করে তালপাতার হাতপাখা কারুশিল্পের কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তাঁকে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন থেকে তালপাতার হাতপাখাকারুশিল্পে কারুশিল্পী পুরষ্কার স্বর্ণপদক (মরণোত্তর), ৩০ হাজার টাকা এবং একটি সনদ প্রদান করা হয়।
কারুশিল্পী পদক ২০১৮